বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলেছেন, দেশের মধ্যবয়সী নারীদের ৬০ শতাংশ এবং পুরুষদের ৪০ শতাংশ ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন।
ঘুম কম হলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, মানুষ কর্মক্ষমতা হারায় এবং নানা ধরনের সামাজিক সমস্যার মুখোমুখি হয়।
রাতে ঘুম না আসা বা আসলেও বারবার ভেঙ্গে যাওয়াকে বলা হয় ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা রোগ। যার ফলে দিনের বেলা ঘুমোনো, সারাদিন ঝিমুনি ভাব,
কাজে মনোযোগ না দিতে পারা, সারাদিন মেজাজ খিটখিটে ও বিষণ্ণ হয়ে থাকার মত ঘটনা ঘটতে পারে।
ঘুমানোর মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিয়ে কর্মক্ষমতাও বাড়ে।
তাই পরবর্তী দিনের শক্তি ও দক্ষতার অনেকটাই নির্ভর করে ব্যক্তির পর্যাপ্ত ঘুমের ওপর।
দীর্ঘদিন ঠিকমত ঘুম না হলে স্বাভাবিক আচরণ ও দৈনন্দিন কাজেকর্মে মারাত্মক প্রভাব পড়ে
যা তাকে শর্ট টাইম মেমোরি লস থেকে শুরু করে হেলুসিনেশন, এমনকি মস্তিষ্ক বিকৃতির দিকেও নিয়ে যেতে পারে।
রাতে ঘুমানোর ২ ঘণ্টা পূর্বে ১ চামচ অশ্বগন্ধা ১ কাপ কুসুম গরম পানি/দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে। ডায়াবেটিস না থাকলে সাথে ১ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া উত্তম।
শতভাগ প্রাকৃতিক হওয়ায় কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে এর অসাধারণ কার্যকারিতার জন্য গর্ভবতী নারী ও ৫ বছরের শিশুদের সেবন না করার পরামর্শ রইলো।
মাত্র ২ সপ্তাহ সেবনেই আশানুরূপ কার্যকারিতা টের পেয়েছেন অনেকে। তবে সর্বোত্তম ফলাফল পেতে নূন্যতম ৮ সপ্তাহ কন্টিনিউ করা উত্তম।
© 2024 westernbazar